1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

হ্যাশট্যাগ ‘ইট্স-ওকে-টু-টক'

২৪ আগস্ট ২০১৬

শরীরের মতো মনের অসুখ করাটাও স্বাভাবিক৷ ডাক্তারি ভাষায় একে বলে ‘ডিপ্রেশন'৷ কিন্তু শরীর খরাপ করলে আমরা যেভাবে খোলাখুলি আলোচনা করি, মনের অসুখ করলে তেমনটা করি না৷ তাই তো সোশ্যাল মিডিয়ায় শুরু হয়েছে একটি নতুন প্রচারণা৷

https://p.dw.com/p/1JoDQ
Still #ItsOkToTalk
ছবি: DW

Follow the Hashtag: #ItsOkToTalk

হ্যাশট্যাগ ইট্স-ওকে-টু-টক (#ItsOkToTalk) জানান দিচ্ছে যে মন খারাপ হলে তা নিয়ে কথা বলাই শ্রেয়৷ বলছে, অবসাদ নিয়ে কথা বলা খারাপ কিছু নয়৷ বরং দিনের পর দিন মনের মধ্যে কষ্ট পুষে রাখলে তার ফল হতে পারে মারাত্মক৷ বিষণ্ণতা, হতাশা, ব্যর্থতার অনুভূতি, বিরক্তি, আনন্দহীনতা, অশান্তি, ইচ্ছাহীনতা, ক্লান্তি, যৌনতায় উৎসাহহীনতা, এমনকি আত্মহত্যার চিন্তাও আসে মানসিক অবসাদ থেকে৷

সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে সমস্ত তরুণরা আত্মহত্যা করছে বা আত্মহত্যার চেষ্টা করছে – তাদের অধিকাংশই ডিপ্রেশনের শিকার৷ শুধুমাত্র কারুর সঙ্গে সেই কষ্ট, সেই বেদনা নিয়ে কথা বলতে না পারার কারণেই তারা হারিয়ে যাচ্ছে৷

অথচ শরীরের মতোই মনের অসুখ সারিয়ে তোলার জন্যও রয়েছে বিশেষ ডাক্তার, যাঁদের বলা হয় মনস্তাত্ত্বিক৷ তাঁদের কেউ কেউ এই অসুখ সারাতে ওষুধ-পত্রও ব্যবহার করেন৷ কেউ আবার শুধু কথা বলেই সারিয়ে ফেলতে পারেন এ ধরনের অসুখ৷

তাই মানসিক অবসাদ নিয়ে কথা বলতে হবে৷ কথা বলতে হবে বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে, পরিবারের সঙ্গে, ডাক্তারের সঙ্গে৷ আর এতে যদি কেউ কুন্ঠা বোধ করেন, তাহলে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম তো রইলোই৷ আসলে সবচেয়ে প্রথমে এটাই বুঝতে হবে যে ‘ইটস ওকে টু টক'৷ আর সে জন্যই তো এই হ্যাশট্যাগ৷

ডিজি/এসিবি

আপনিও কি অবসাদে ভুগছেন? তাহলে #ItsOkToTalk ব্যবহার করে লিখুন নীচের মন্তব্যের ঘরে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য