বিজয় দিবসে শহিদ স্মরণ
১৬ ডিসেম্বর ২০২২শুক্রবার সকাল সাড়ে ছয়টা। জাতীয় স্মৃতিসৌধের মূল বেদীতে ফুল দিয়ে স্বাধীনতার বীর শহিদদের সম্মান জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এই শহিদ ও স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জন্যই স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল।
ফুলের স্তবক দেয়ার পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন। তারা স্মরণ করেন ৩০ লাখ শহিদ, দুই লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোন এবং স্বাধীনতা সংগ্রামীদের।
স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি দল সামরিক কায়দায় সালাম জানায়। বিউগলে বাজতে থাকে করুণ সুর।
স্মৃতিসৌধ পরিদর্শনের পর তারা পরিদর্শন বইতে মনের অনুভূতির কথা লেখেন।
ভোরে জাতীয় প্যারেড স্কোয়ারে তোপধ্বনির মাধ্যমে শুরু হয় বিজয় উৎসব ৫১ তম বার্ষিকী পালন। প্রধান বিচারপতি, তিন বাহিনী ও বীরদের পরিবারের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
ডিডাব্লিউর কনটেন্ট পার্টনার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের রিপোর্ট বলছে, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, বিভিন্ন সংগঠন, বিভিন্ন পেশার মানুষ এবং সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধার ফুলে ভরে ওঠে শহিদ বেদী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরপর ধানমণ্ডিতে গিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিতে মালা দেন। পরে গণভবনে এক অনুষ্ঠানে তিনি বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সীলমোহর প্রকাশ করবেন। সকাল সাড়ে ১০টায় তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে সম্মিলিত বাহিনীর বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ হবে। রাষ্ট্রপতি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করবেন। প্রধানমন্ত্রীও এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
জিএইচ/এসজি (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)