1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিযুক্তরাষ্ট্র

ট্রাম্পকে মোদী এবং ইউনূসের অভিনন্দন

প্রকাশিত ৬ নভেম্বর ২০২৪শেষ আপডেট ৬ নভেম্বর ২০২৪

কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।

https://p.dw.com/p/4mhVW
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ডনাল্ড ট্রাম্প৷ উইসকনসিনে জেতার পর তার জয় নিশ্চিত হয়েছে৷ছবি: Kamil Krzacynski/AFP/Getty Images
স্কিপ নেক্সট সেকশন আপনারা যা জানা দরকার

আপনারা যা জানা দরকার

২০২৪ সালের মার্কিন নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্প। উইসকনসিন রাজ্যে একটি জয় তাকে ২৭৭ ইলেক্টোরাল ভোট এনে দিয়েছে।

এর আগে, র সুইং স্টেট পেনসিলভেনিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনা এবং জর্জিয়ায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে ট্রাম্প জয়ী হন।

ট্রাম্পই প্রথম দণ্ডিত অপরাধী যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন।

যদিও বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক নেতারা নতুন প্রেসিডেন্ট-নির্বাচিতকে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী হ্যারিস বা বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কেউই ট্রাম্পের জয় নিয়ে মন্তব্য করেননি।

সিনেটেরও নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে রিপাবলিকানরা। ওহাইও এবং পশ্চিম ভার্জিনিয়ার নির্বাচনে পরিবর্তন এসেছে।

স্কিপ নেক্সট সেকশন মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ফিলিস্তিনিরা কী ভাবছেন?
৬ নভেম্বর ২০২৪

মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ফিলিস্তিনিরা কী ভাবছেন?

পশ্চিম তীরের রামাল্লা এবং পূর্ব জেরুজালেমের মধ্যে কালান্দিয়া চেকপয়েন্টের প্রাচীর
পশ্চিম তীরের রামাল্লা এবং পূর্ব জেরুজালেমের মধ্যে কালান্দিয়া চেকপয়েন্টের প্রাচীরছবি: Tania Kraemer/DW

পূর্ব জেরুজালেম এবং অধিকৃত পশ্চিম তীরে রামাল্লার মধ্যে প্রধান ইসরায়েলি চেকপয়েন্টের ঠিক পিছনে কালান্দিয়া শরণার্থী শিবির। সেখানকার ফিলিস্তিনি বাসিন্দারা মৌলিক পরিবর্তনের সামান্য আশা নিয়ে মার্কিন নির্বাচনের দিকে লক্ষ্য রেখেছিলেন।

তরুণ চিত্রশিল্পী আহমেদ লাফি ডিডাব্লিউকে জানিয়েছেন, "প্রেসিডেন্টদের নাম বদলে যায়, কিন্তু এই অঞ্চলে একই মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি হবে। ভিন্ন ভিন্ন মুখ থাকবে, কিন্তু তারা আমাদের পাশে থাকবে না, শুধু ছোট দেশগুলোই ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকবে।"

ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থা (UNRWA) এর কার্যক্রম ইসরায়েল নিষিদ্ধ করার পর এখানকার বেশিরভাগ মানুষ এরই মধ্যে তাদের নিকট ভবিষ্যতের বিষয়ে উদ্বিগ্ন।

২০১৮ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইউএনআরডব্লিউএ-এর তহবিল কমিয়ে দিয়েছিলেন। সেই সময়ে মার্কিন সমর্থনের দীর্ঘস্থায়ী নীতিকেও উল্টে দিয়েছিলেন। পূর্ণ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক ফিলিস্তিনি নারী ইবতিসাম বলেন, "পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে।"

একজন তরুণ দোকানদার নুরালদিন মুটার ট্রাম্পের পুনর্নির্বাচন নিয়ে খুব উদ্বিগ্ন।

তিনি বলেছেন, "ইসরায়েল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং কী ঘটবে তা নিয়ে আমরা খুব চিন্তিত। তারা এরই মধ্যে ইউএনআরডব্লিউএ-কে নিষিদ্ধ করেছে এবং আমরা ভয় পাচ্ছি যে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ এখানে তাদের অফিস এবং পরিষেবা বন্ধ করে দেবে। [ইসরায়েলি] সেনাবাহিনী প্রায়ই ক্যাম্পে অভিযান চালাচ্ছে এবং আমরা ভয় পাচ্ছি যে এটা আরও খারাপ হবে। এখানে কোন জবাবদিহিতা নেই।"

তিনি আরও উদ্বিগ্ন যে ডনাল্ড ট্রাম্পের পুনর্নির্বাচন বিশ্বজুড়ে মুসলিমবিরোধী মনোভাব উসকে দিতে পারে।

অনেকেই বলছেন যে তারা আশা হারিয়ে ফেলেছেন। গাজায় যুদ্ধের কোনো রাজনৈতিক সমাধান তারা দেখতে পাচ্ছেন না। সামের নামের এক ট্যাক্সি চালক বলেছেন, "পরিস্থিতি একই রকম থাকবে, বরং ট্রাম্পের সময় এটি আরও খারাপ হতে পারে।" তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, "এই অঞ্চলে ফিলিস্তিনিদের পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তন কী দেখতে পাব? আমার জীবদ্দশায় নয়।"

তানিয়া ক্র্যামার/এডিকে

https://p.dw.com/p/4miK3
স্কিপ নেক্সট সেকশন ট্রাম্পকে এখন পর্যন্ত অভিনন্দন জানালেন যেসব বিশ্বনেতা
৬ নভেম্বর ২০২৪

ট্রাম্পকে এখন পর্যন্ত অভিনন্দন জানালেন যেসব বিশ্বনেতা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে গেছেন ডনাল্ড ট্রাম্প, তাকে অভিনন্দন জানাতে শুরু করেছেন বিশ্বনেতারা। ছবিঘরে দেখে নিন কে কী বলছেন!

https://p.dw.com/p/4mhnv
স্কিপ নেক্সট সেকশন ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন ভারতের মোদী, বাংলাদেশের ইউনূস
৬ নভেম্বর ২০২৪

ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন ভারতের মোদী, বাংলাদেশের ইউনূস

Karikatur | Donald Trump hat bei den Präsidentschaftswahlen in den USA gewonnen
ছবি: DW

নরেন্দ্র মোদীর 'আন্তরিক অভিনন্দন'

ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানাতে বিশ্বের অন্যান্য দেশের নেতাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও।

ট্রাম্পকে 'আমার বন্ধু' উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ মোদী লিখেছেন, "যেহেতু আপনি আপনার আগের মেয়াদের সাফল্যের ওপর ভিত্তি করে (সবকিছু) গড়ে তুলছেন, ভারত-মার্কিন ব্যাপক বৈশ্বিক এবং কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও শক্তিশালী করতে আমাদের সহযোগিতার পুনর্নবায়নের জন্য আমি উন্মুখ হয়ে আছি।"

তিনি লিখেছেন, "আমাদের জনগণের উন্নতির জন্য এবং বিশ্ব শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য আসুন একসঙ্গে কাজ করি।"

মুহাম্মদ ইউনূসের শুভেচ্ছা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করা এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "আপনাকে দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করাটাই প্রতিফলিত করে যে আপনার নেতৃত্ব এবং দৃষ্টিভঙ্গি যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের কাছে অনুরণিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আপনার নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র উন্নতি করবে এবং বিশ্বজুড়ে অন্যদের অনুপ্রাণিত করবে।"

ইউনূস আরো বলেছেন, "বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। আপনার পূর্ববর্তী মেয়াদে এই সম্পর্কটি আরো গভীর এবং প্রশস্ত হয়েছে।"

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "দুই দেশের অংশীদারত্বকে আরও শক্তিশালী করতে এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করার জন্য আমরা উন্মুখ। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে আমাদের দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ অংশীদারত্বের নতুন উপায় খুঁজতে অফুরন্ত সম্ভাবনা কাজে লাগাবে।"

তিনি বলেছেন, "মহামান্য, একটি শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, বাংলাদেশের সরকার এবং শান্তিপ্রিয় জনগণ শান্তি, সম্প্রীতি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির সাধনায় বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আপনার প্রচেষ্টার অংশীদার হতে ও সহযোগিতা করতে উন্মুখ।"

https://p.dw.com/p/4mhjU
স্কিপ নেক্সট সেকশন ট্রাম্পকে জার্মান নেতাদের অভিনন্দন
৬ নভেম্বর ২০২৪

ট্রাম্পকে জার্মান নেতাদের অভিনন্দন

জার্মান প্রেসিডেন্ট ফ্রাংক-ভাল্টার স্টাইনমায়ার ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

এক বিবৃতিতে তিনি জানিয়েছেন, "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সাফল্যের জন্য আমি আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।"

জার্মানি এবং যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের "স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য" ট্রান্সআটলান্টিক সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরেন জার্মান প্রেসিডেন্ট।

তিনি বলেন, "বিশেষ করে দ্বন্দ্ব এবং অনিশ্চয়তায় ভরা এই অস্থির বিশ্বে, দ্বিপাক্ষিক এবং ন্যাটো ও জাতিসংঘের অংশীদার হিসাবে আমাদের সহযোগিতা অনেক মূল্যবান এবং শক্তিশালী। যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী অংশীদার হিসাবে জার্মানির উপর আপনি নির্ভর করতে পারেন।"

জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন তার দেশ আটলান্টিকের দুই পাড়ের স্বাধীনতা ও সমৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবে।

জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক বুধবার সকালে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

বেয়ারবক সাংবাদিকদের বলেন, "ডনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে জিতেছেন, আমরা তাকে অভিনন্দন জানাই।"

জার্মানির শীর্ষ কূটনীতিক ইউক্রেন সফর থেকে ফিরেছেন। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ কীভাবে ইউক্রেনের যুদ্ধে প্রভাব ফেলবে, এ নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমে নানা আলোচনা হচ্ছে। অতীতে নানা সময়ে কিয়েভে মার্কিন সহায়তা কমানোর আহ্বান জানিয়ে এসেছেন ট্রাম্প।

https://p.dw.com/p/4mhfU
স্কিপ নেক্সট সেকশন ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ার পর জার্মানি, ফ্রান্সের পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর অঙ্গীকার
৬ নভেম্বর ২০২৪

ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ার পর জার্মানি, ফ্রান্সের পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর অঙ্গীকার

জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস এবং ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁ
জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস এবং ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁছবি: ODD ANDERSEN/AFP via Getty Images

ইউরোপের জন্য ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ কেমন হতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করেছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস এবং ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁ। দুই দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীরাও আলোচনায় বসবেন।

শলৎস এবং মাক্রোঁ বুধবার সকালে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের ফিরে আসার সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে টেলিফোনে আলোচনা করেন।

জার্মান সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে দুই নেতা আরো ঘনিষ্ঠভাবে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ মাক্রোঁ লিখেছেন, "নতুন প্রেক্ষাপটে আমরা আরও ঐক্যবদ্ধ, শক্তিশালী, আরও সার্বভৌম ইউরোপের জন্য কাজ করবো।"

বুধবার দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীরাও আলোচনায় বসবেন বলে জানানো হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ইস্যুতে অবস্থান স্পষ্ট না করলেও ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন যে তিনি তার পূর্বসূরি প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের চেয়ে কিয়েভের প্রতি অনেক কম বন্ধুত্বপূর্ণ হবেন।

https://p.dw.com/p/4mhYn
স্কিপ নেক্সট সেকশন কে কোন রাজ্যে জিতলেন?
৬ নভেম্বর ২০২৪

কে কোন রাজ্যে জিতলেন?

 

https://p.dw.com/p/4mhWM
স্কিপ নেক্সট সেকশন ট্রাম্প কোথায় জিতলেন?
৬ নভেম্বর ২০২৪

ট্রাম্প কোথায় জিতলেন?

৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পছবি: Kamil Krzacynski/AFP/Getty Images

ট্রাম্প উইসকনসিন, পেনসিলভেনিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, ওহাইও এবং টেক্সাসে জিতেছেন। ওহাইওতে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে। টেক্সাসে আছে ৪০টি। দুই রাজ্যেই গতবার ট্রাম্প জিতেছিলেন। তবে বারাক ওবামা ২০০৮ ও ২০১২-তে ওহিওতে জিততে পেরেছিলেন।

ডেমোক্র্যাটদের আশা ছিল, তারা টেক্সাস ছিনিয়ে নিতে পারবে। কারণ, এখানে শহর ও আধা শহরের সংখ্যা বেশি। কিন্তু টেক্সাস রিপাবলিকান ট্রাম্পের সঙ্গেই থেকেছে।

ট্রাম্প নর্থ ও সাউথ ডাকোটা, লুইসিয়ানা, ওয়াইওমিংয়ে জিতেছেন। তিনি কানসাস ও আইওয়াতেও জিতেছেন। 

মিয়ামি থেকে ডিডাব্লিউর সাংবাদিক বেঞ্জামিন আলবারেজ গ্রুবের জানিয়েছেন, সেখানে রাস্তায় প্রচুর ট্রাম্প সমর্থক জড়ো হয়েছেন। তারা গাড়ির হর্ন বাজাচ্ছেন। রিপাবলিকানদের পতাকা হাতে নিয়ে ঘুরছেন। মিয়ামির বিখ্যাত কিউবান রেস্তোরাঁ ভরে আছে ট্রাম্পের সমর্থকে।

ট্রাম্পের এক নারী সমর্থক জানিয়েছেন, তিনি কড়া ধাঁচের মানুষ। অ্যামেরিকার এখন এরকম একজন নেতা চাই।

আরেক নারী বলেছেন, ''কোভিডের আগে সবকিছু ভালো ছিল। গত তিন বছরে কিছুই হয়নি। আমরা সেই সময়ে ফিরে যেতে চাই।''

এক পুরুষ সমর্থক বলেছেন, ''ট্রাম্পই চাকরি দিতে পারেন।''

https://p.dw.com/p/4mhWC
স্কিপ নেক্সট সেকশন হ্যারিস যেখানে জিতলেন
৬ নভেম্বর ২০২৪

হ্যারিস যেখানে জিতলেন

পেনসিলভেনিয়ায় নির্বাচনের ফলে ট্রাম্প জয়ী
পেনসিলভেনিয়ায় নির্বাচনের ফলে ট্রাম্প জয়ীছবি: Salvatore Di Nolfi/KEYSTONE/picture alliance

কমলা হ্যারিস নিউ ইয়র্কে জিতেছেন। এই রাজ্য সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে থাকে। তিনি ইলিনয়ে  জিতেছেন। এখানে প্রচুর গ্রামীণ এলাকা থাকলেও শিকাগোর মতো শহর আছে। ডেমোক্র্যাটরা তাই এই রাজ্য থেকে সচরাচর জিতে থাকেন। এখানে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নিজের রাজ্য ডেলাওয়ারে হ্যারিস জিতেছেন। ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে থাকা আরেক রাজ্য নিউ জার্সিতেও হ্যারিস জিতেছেন।

হ্যারিস ক্যালিফোর্নিয়া ও ওয়াশিংটনে জিতেছেন।  তিনি ম্যাসাচুসেটস, রোডস আইল্যান্ড, কানেকটিকাটে জিতেছেন।  তিনি ওরেগন জিততে চলেছেন।

জর্জিয়ার মধ্যবয়সি নারীর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কেন তিনি হ্যারিসকে পছন্দ করেন, তার জবাব ছিল, কারণ, তিনি সব বিষয়ে ট্রাম্পের একেবারে উল্টো অবস্থানে আছেন। 

এখানেই একটি পোস্টারে লেখা, 'আপনারা কি ম্যাডাম প্রেসিডেন্ট চান, নাকি ম্যাডম্যান প্রেসিডেন্ট চান?'

ওয়াশিংটন ডিসি সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের শক্ত জমি। সারাদিন ধরে ভোটদাতাদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে মনে হয়েছে, এখানে অন্তত প্রচুর মানুষ কমলা হ্যারিসকে ভোট দিচ্ছেন।

https://p.dw.com/p/4mhW3