1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

অবিচল ম্যার্কেল

২৯ জুলাই ২০১৬

জার্মানি সহ ইউরোপে একের পর এক সাম্প্রতিক হামলার জন্য অনেকে পরোক্ষভাবে আঙ্গেলা ম্যার্কেল-এর উদার শরণার্থী নীতিকে দায়ী করছে৷ এক সংবাদ সম্মেলনে জার্মান চ্যান্সেলর সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন৷

https://p.dw.com/p/1JXgr
ম্যার্কেল
ছবি: Reuters/H. Hanschke

‘‘ভিয়ার শাফেন ডাস'' অর্থাৎ ‘‘আমরা অবশ্যই পারবো'' – শরণার্থীদের ঢল নামার সময়েই ম্যার্কেল এ কথা বলেছিলেন৷ বৃহস্পতিবার বার্লিনে এক সংবাদ সম্মেলনেও তিনি তার পুনরাবৃত্তি করলেন৷ অর্থাৎ নিজের বিশ্বাস, সংকল্পে তিনি অত্যন্ত অনড়৷

তবে বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় সম্পর্কে তিনি উদাসীন নন৷ চরম ইসলামপন্থি সন্ত্রাসের কড়া নিন্দা করে তিনি নিরাপত্তা জোরদার করতে ৯ দফা পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন৷

আইএস-এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম বা যুদ্ধের কথাও বলেছেন৷ তবে তাঁর মতে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের দায়িত্ব হলো, ভয়-ভীতি দেখানোর বদলে জটিল চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে দৃঢ় হাতে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া৷ ডয়চে ভেলের কাই-আলেক্সান্ডার শলৎস মনে করেন, মানুষকে আশ্বস্ত করতে নেতা হিসেবে ম্যার্কেল-এর আরও আবেগ প্রকাশ করা উচিত৷

আন্তর্জাতিক আঙিনায় ম্যার্কেল-এর এই নীতি সম্পর্কে নানারকম প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে৷ ইউরোপ সহ বিশ্বের অনেক প্রান্তে ‘পপুলিস্ট' বা জনমোহিনী নেতারা তাঁর উদার, মানবিক নীতির কড়া সমালোচনা করলেও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহের আলোকে তাঁর অবস্থানের প্রতি সমর্থনের সুরও বিরল নয়৷ বিশেষ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের আলোকে জার্মানির মানুষের প্রতিক্রিয়াও প্রশংসা কুড়াচ্ছে৷

ম্যার্কেল-এর উদার শরণার্থী নীতির পরিণাম হিসেবে জার্মানির সাম্প্রতিক হিংসাত্মক ঘটনাগুলিকে যারা তুলে ধরছে, তথ্যের ভিত্তিতে তা খণ্ডন করেছে ব্রিটেনের ‘দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট' পত্রিকা৷

এসবি/জেডএইচ (ডিপিএ, এপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য