জার্মানিতে গ্লোবাল মিডিয়া ফোরাম শুরু
২০ জুন ২০২২করোনার কারণে গত দুই বছর অনলাইনে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল৷ এবার অনলাইনের পাশাপাশি বন শহরে অবস্থিত জার্মানির সাবেক সংসদ ভবন ও তার পাশের ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সেন্টারে এটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে৷
২০০৮ সাল থেকে প্রতিবছর নিয়মিত আয়োজিত এই সম্মেলন ইতিমধ্যে গণমাধ্যম বিষয়ক জার্মানির সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে পরিণত হয়েছে৷
এবারের সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হবে, যেমন:
- নির্ভরযোগ্য তথ্যের সূত্র হিসেবে সাংবাদিকতা কীভাবে তার ভূমিকা ধরে রাখতে পারে- বিশেষ করে সংকটের সময়?
- জলবায়ু পরিবর্তন, মহামারি ও অভিবাসনের মতো দিন দিন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা ইস্যুগুলো বিজ্ঞান নিয়ে লেখা সাংবাদিকরা আরও কীভাবে ভালভাবে তুলে ধরতে পারে?
- পশ্চিমা গণমাধ্যম বাকি বিশ্বের সংকট কীভাবে তুলে ধরে?
- সাংবাদিকরা অ্যাক্টিভিস্ট হয়ে উঠছেন? নিউজ রিপোর্টিং ও অ্যাডভোকেসির মধ্যে রেড লাইন খোঁজ করা
- সরকারের নিপীড়নের মধ্যে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা শক্তিশালী করতে কোন ধরনেক কৌশল সহায়ক হতে পারে?
নোবেলজয়ীর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন
শান্তিতে নোবেল জয়ী ফিলিপাইন্সের সাংবাদিক মারিয়া রেসা গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন৷ তার বিষয় ছিল ‘সত্যের জন্য আপনি কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে ইচ্ছুক?'
আফগানিস্তান নিয়ে আলোচনা
সোমবার দুপুরে ডয়চে ভেলের এশিয়া বিভাগের আয়োজনে তালেবানের ক্ষমতা নেয়ার পর আফগানিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে৷
ফ্রিডম অব স্পিচ অ্যাওয়ার্ড
জীবন বাজি রেখে মারিউপলে রুশ বাহিনীর দখলদারিত্বের চিত্র তুলে ধরেন ইউক্রেনের দুই সাংবাদিক এভগেনি মালোলেটকা এবং মস্তিস্লাভ চেরনভ৷ সাহসিকতার স্বীকৃতি হিসেবে এই দুইজনকে ২০২২ সালের ‘ফ্রিডম অব স্পিচ' সম্মাননা দিয়েছে ডয়চে ভেলে৷ গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে তাদের সেই পুরস্কার দেয়া হবে৷
জি সেভেন মন্ত্রীরা অংশ নেবেন
শিল্পোন্নত সাত দেশের সংস্কৃতি ও গণমাধ্যম মন্ত্রীরা একই সময়ে বনে বৈঠক করছেন৷ তাদেরও গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে অংশ নেয়ার কথা রয়েছে৷
জেডএইচ/কেএম (জিএমএফ)