ডাকসু নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা
১১ মার্চ ২০১৯এছাড়া কয়েকটি সংগঠন মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে৷
সাধারণ শিক্ষার্থী পরিষদ, স্বাধিকার স্বতন্ত্র পরিষদ, প্রগতিশীল ছাত্র ঐক্য, ছাত্র ফেডারেশন সোমবার দুপুরে মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়৷
এর কিছুক্ষণ পর একই স্থানে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয় ছাত্রদল৷ তারাও নতুন নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে৷
উল্লেখ্য, ২৮ বছর পর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে৷
সকালে ভোটগ্রহণ শুরুর আগে বস্তাভর্তি ব্যালট পেপার পাওয়ার অভিযোগে বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করলে ঐ হলে তিন ঘণ্টা পর ভোটগ্রহণ শুরু হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশে ডয়চে ভেলের কন্টেন্ট পার্টনার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম৷
অনিয়মের ঘটনায় হলের ভারপ্রাপ্ত প্রাধ্যক্ষকে সরিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ৷ এছাড়া বিষয়টি খতিয়ে দেখতে চার সদস্যের একটি ‘তথ্যানুসন্ধান কমিটি' গঠন করা হয়েছে৷<iframe src="https://www.facebook.com/plugins/video.php?href=https%3A%2F%2Fwww.facebook.com%2Fdw.bengali%2Fvideos%2F2118377674908866%2F&show_text=0&width=560" width="560" height="315" style="border:none;overflow:hidden" scrolling="no" frameborder="0" allowTransparency="true" allowFullScreen="true"></iframe>
এদিকে, রোকেয়া হলের একটি কক্ষে ট্রাংকভর্তি ব্যালট পেপার পাওয়ার পর স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকরা তা ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ায় ঐ হলের ভোটগ্রহণ স্থগিত করে দিতে হয়েছিল৷
হাজী মুহাম্মদ মহসীন হলে ছাত্রলীগ ভোটারদের লাইন নিয়ন্ত্রণ করছে বলে অভিযোগ করেছেন ভোটাররা৷ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ভোটার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ‘‘ছাত্রলীগের অবস্থানের ভয়ে অনেকেই ভোট দিতে আসছে না৷ ছাত্রলীগ হলের প্রবেশমুখ থেকে ভোটার লাইন নিয়ন্ত্রণ করছে৷’’
এছাড়া ক্যাম্পাসে ‘বহিরাগত'-দের আনাগোনা, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গাফিলতি, ছাত্রলীগের কর্মীদের হল দখল ও ভোটারদের দীর্ঘ সময় ধরে লাইন দেয়ার অভিযোগও উঠেছে নির্বাচনে৷
এসএস/জেডএইচ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)