1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

গ্রামীণ ব্যাংক

৩১ আগস্ট ২০১২

গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে কোনভাবেই যাতে এর প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্পৃক্ত থাকতে না পারেন, সেজন্যই গ্রামীণ ব্যাংক আইনের পরিবর্তন করা হয়েছে বলে মনে করেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম৷

https://p.dw.com/p/161SW
ছবি: AP

গ্রামীণ ব্যাংকে এমডি নিয়োগে চেয়ারম্যানের হাতে ক্ষমতা দিয়ে অধ্যাদেশ জারি হলেও এখনো অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়নি৷ সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ডয়চে ভেলেকে বলেন, এই আইন পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন ছিলনা৷ এমডি নিয়োগে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্ব ৩ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটির প্রস্তাব করেছিল৷ তাদের প্রস্তাব কার্যকর হলে অনেক আগেই গ্রামীণ ব্যাংকের সংকট কেটে যেত৷ কিন্তু সরকার ড. ইউনূসকে কোনভাবেই গ্রামীণ ব্যাংকের কোন পর্যায়ে সম্পৃক্ত রাখতে চায়না৷ তাই আইন সংশোধন করছে৷ যার আসলে কোন যুক্তি নাই৷

তিনি বলেন, অন্যান্য বেসরকারি ব্যাংকের এমডি পরিচালনা পর্ষদ নিয়োগ করে৷ গ্রামীণ ব্যাংকেও তাই ছিল৷ কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকে সরকার তার অবস্থান সংহত করতেই আইন সংশোধন তরে সেই ক্ষমতা ব্যাংকের চেয়ারম্যানের হাতে তুলে দিয়েছে৷ আর চেয়ারম্যান সরকারেরই মনোনীত৷

মির্জ্জা আজিজুল বলেন, এই ব্যাংকের পরিচালনায় কোন সমস্যা হলে শেষ পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হবেন দেশের দরিদ্র মানুষ বিশেষ করে মহিলারা৷ তাই তাদের কথা মাথায় রেখে সব পক্ষের কাজ করা উচিত বলে তিনি মনে করেন৷

তার মতে ব্যাংকটির সমস্যা সমাধান করতে হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে৷ চাপিয়ে দেয়া কোন সিদ্ধান্তে সুফল আসবেনা৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশিদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য