গাজায় বিমান হামলা চলবে: নেতানিয়াহু
নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে বাইডেনের কথা। ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে, জানিয়েছেন বাইডেন।
নিহতের সংখ্যা বাড়ছে
ক্রমশ জটিল হচ্ছে ইসরায়েল-গাজার যুদ্ধ পরিস্থিতি। মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে বাড়ছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলির দাবি, রকেট এবং বিমান হামলায় দুই দিকেই বহু শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছে অনেকে।
হামাসের দাবি
হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েল বিমান হানা বাড়িয়েছে। তারাও পাল্টা রকেট হামলা জারি রেখেছে। দিনে একশ থেকে দেড়শ রকেট হামলা চলছে।
ইসরায়েলের বিমান হানা
বুধবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ইসরায়েল যে ভাবে হামাসের রকেট হামলার প্ত্যুত্তর দিয়েছে, বাইডেন তা সমর্থন করেছেন। হোয়াইট হাউসে বাইডেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে।
বিভিন্ন শহরে দাঙ্গা
ইসরায়েলে বসবাসকারী ফিলিস্তিনি এবং আরবদের সঙ্গে জাতীয়বাদী ইসরায়েলিদের বিভিন্ন শহরে সংঘর্ষ চলছে। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, বিভিন্ন শহরের অশান্তি বন্ধ করতে সেনা নামানোর পরিকল্পনা করছেন তিনি।
ব্লিংকেন-আব্বাস কথা
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহামুদ আব্বাসের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। টুইটে ব্লিংকেন লিখেছেন, 'ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুর জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছি। ফিলিস্তিন যাতে রকেট হামলা বন্ধ করে, সেই অনুরোধ করেছি।'
আকাশ থেকে রকেট
ফ্লাইট নামতে পারছে না ইসরায়েলে। বুধবার ব্রাসেলসের একটি বিমান ইসরায়েলের আকাশে এক ঘণ্টা পাক খায়। যাত্রীরা বিমানের জানলা থেকে রকেট হামলার ছবি তোলেন। পরে ফ্লাইটটিকে ঘুরিয়ে অন্য বিমানবন্দরে নামানো হয়। অ্যামেরিকা একাধিক বিমান বাতিল করেছে।
চিন্তায় বিশ্ব
যে ভাবে ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনের মধ্যে যুদ্ধের আবহে তৈরি হয়েছে, তাতে চিন্তিত বিশ্ব। জাতিসংঘ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আরব দেশগুলিও নিজেদের মধ্যে বৈঠক শুরু করেছে। এসজি/জিএইচ (রয়টার্স, এএফপি)