গাজায় এখন যা পরিস্থিতি
যুদ্ধ থেমেছে৷ আর ইসরায়েল থেকে উড়ে আসছে না রকেট৷ নতুন করে প্রাণ বা সম্পদ হানির আশঙ্কা এই মুহূর্তে নেই৷ তবে যুদ্ধের এমন সব চিহ্ন আছে যেসব মুছে গাজাবাসীর জন্য স্বাভাবিক জীবনে ফেরা খুব কঠিন৷ দেখুন ছবিঘরে...
১১ দিনে সব শেষ
টানা ১১ দিন চলেছে ফিলিস্তিনের হামাস শাসিত গাজার সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ৷ যুদ্ধ বিরতির ঘোষণার পর গাজার উত্তরাঞ্চলের বাইত হানুন এলাকায় নিজের বাড়িতে ফিরে এক নারীর মাথায় হাত! তার বাড়িটা পুরোপুরি ধ্বংস, এখন থাকবেন কোথা!
দিশাহারা বাবা
দুই সন্তানকে নিয়ে নিজের বাড়িতে এসে ফিলিস্তিনি এই তরুণেরও দিশেহারা অবস্থা৷ তার পরিবারকেও আশ্রয়হীন করেছে ১১ দিনের যুদ্ধ৷
তবুও শান্তি...
‘‘আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে/ তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে’’ কবির এ কথাগুলোই যেন মনে করিয়ে দেয় এই ছবি৷ তাদের বাড়ি-ঘর নেই৷ ধ্বংস হয়ে গেছে সব৷ তবু প্রতিবেশীকে দেখে একটু ভালো লাগা, একটু শুভেচ্ছা বিনিময়৷ জীবন তো বয়ে চলে!
সন্তানের সান্ত্বনা
নিজের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যেতে দেখে হতাশায় ভেঙে পড়েছেন এক নারী৷ তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন তার সন্তান৷
সম্বল নিয়ে ফেরা
১১ দিনের যুদ্ধের সময় গাজার অনেক মানুষকেই আশ্রয় নিতে হয়েছিল সীমান্ত থেকে দূরের কোনো স্কুলে৷ এই শিশুটিও তার পরিবারের সঙ্গে আশ্রয় নিয়েছিল জাতিসংঘ পরিচালিত এক স্কুলে৷ এখন তার বাড়ি ফেরার পালা৷
যেভাবেই আছি, বেঁচে তো আছি...
যুদ্ধবিরতিতে বেঁচে থাকার আনন্দ দুই ফিলিস্তিনি তরুণের কোলাকুলি৷
কোথায় টাওয়ার!
এখানে বিশাল এক টাওয়ার ছিল৷ এলাকাবাসী এখন আর সেই টাওয়ার খুঁজে পাচ্ছেন না৷ইসরায়েলের ছোঁড়া মিসাইলের আঘাতে সেই টাওয়ার পুরোপুরি ধ্বংস৷ ওপর থেকে তোলা ছবি৷
যেন এক দুঃস্বপ্ন
গাজার উত্তরাঞ্চলের বাইত হানুন এলাকায় নিজের বাড়িতে ফিরে যা দেখলেন, তা মানতে পারছিলেন না তারা৷দেয়ালে মাথা ঠেকিয়ে স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করছেন একজন, পেছনে- দূরে আরেকজন মাথায় হাত দিয়ে কাঁদছেন৷
ধ্বংসস্তূপে সম্বল সন্ধান
ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়ির নীচ থেকে যা কিছু ব্যবহারযোগ্য সব খুঁজে বের করে জড়ো করছেন এক নারী৷