1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সাফ ফুটবলে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের ড্র

২ ডিসেম্বর ২০১১

পারলো না বাংলাদেশ৷ অথবা বলা যায় বেঁচে গেল বাংলাদেশ৷ পাকিস্তানের বিপক্ষে সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ড্র করেছে বাংলাদেশ৷ দিল্লির জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচটি ছিল গোলশূন্য৷

https://p.dw.com/p/13LTe
প্রতীকী ছবিছবি: Fotolia/Smileus

পরিসংখ্যান বলছে, দুই দলের মধ্যে আগের ১৩ বারের লড়াইয়ে বাংলাদেশ জিতেছিল ছয়বার৷ আর পাকিস্তান চার বার৷ বাকি তিনটি ম্যাচ ড্র হয়েছিল৷ এছাড়া গত জুন মাসেই ঢাকায় বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাই পর্বে পাকিস্তানকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ৷ তাই সমর্থকদের আশা ছিল জয় দিয়েই সাফ ফুটবল শুরু করবে বাংলাদেশ৷

কিন্তু বিধি বাম৷ উল্টো, খেলায় যে হেরে যায়নি বাংলাদেশ সেজন্য খুশি হতে পারেন সমর্থকরা৷ কেননা প্রায় হাফ ডজন গোলের সুযোগ হাতছাড়া করে পাকিস্তানিরা৷

প্রথমার্ধের পুরোটা সময়ে পাকিস্তানেরই প্রাধান্য দেখা গেছে৷ তবে দ্বিতীয়ার্ধের শেষদিকে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ায়৷ চমৎকার কয়েকটি সুযোগও তৈরি করে৷ কিন্তু স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় একটিও গোল পায়নি বাংলাদেশ৷

ম্যাচের ৬৭ মিনিটে বাংলাদেশের স্ট্রাইকার মিথুন চৌধুরীর একটি শট দারুণভাবে রুখে দেন পাকিস্তানের গোলরক্ষক জাফর খান৷ এর সাত মিনিট পর ব্যর্থ হন আতিকুর রহমান মিশু৷ তাঁর শটও প্রতিহত করেন গোল রক্ষক জাফর খান৷

দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ফুটবল প্রতিযোগিতার এবারের আসরে বাংলাদেশ অপেক্ষাকৃত কঠিন গ্রুপে পড়েছে৷ ‘বি' গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গী পাকিস্তান, মালদ্বীপ ও নেপাল৷ ‘এ' গ্রুপের চারটি দল স্বাগতিক ভারত, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও আফগানিস্তান৷

বাংলাদেশের পরবর্তী খেলা রবিবার, নেপালের সঙ্গে৷ এরপর ৬ ডিসেম্বর তারা মাঠে নামবে মালদ্বীপের বিরুদ্ধে৷

উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালে ‘সার্ক ফুটবল' নামে শুরু হওয়া এই টুর্নামেন্ট পরে ‘সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ' নামে পরিচিতি পায়৷ বাংলাদেশ এ পর্যন্ত একবারই এই টুর্নামেন্টের সেরা হতে পেরেছিল, সেটা ২০০৩ সালে৷ এছাড়া দু'বার রানার আপ হয় তারা৷

প্রতিবেদন: জাহিদুল হক

সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য