শিক্ষক আন্দোলনের নানা মুখ
ঢাকায় চলমান শিক্ষকদের আন্দোলনে এসেছেন দেশের নানা প্রান্তের শিক্ষকেরা৷ তাদের গল্প এই ছবিঘরে...
নতুন প্রজন্ম বাবার সাথে
আন্দোলন এ এসেছেন নতুন প্রজন্ম কাঞ্চন রয়, সহকারী শিক্ষক সাদিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ফরিদপুর, থেকে এসেছেন তার শিশুপুত্র কুষাণ রায়কে নিয়ে এই আন্দোলনে যোগ দিতে এসেছেন৷
আরো বড় জমায়েত
দেশের মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের (সরকারিকরণ) দাবিতে এবার ক্লাস বন্ধ রেখে ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা৷ বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির ডাকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১১ই জুলাই থেকে এ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে৷ আন্দোলনকারী শিক্ষকেরা বলছেন, প্রথমে কিছুসংখ্যক শিক্ষক কর্মসূচি শুরু করলেও বর্তমানে বিদ্যালয়ের ক্লাস বন্ধ রেখে কর্মসূচি শুরু করেছেন তারা৷ দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা চালিয়ে যাবেন৷
বৈষম্য দূর করতেই হবে
সুরাইয়া বানু, ফরিদপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসেছেন তিনি সরকারি শিক্ষকদের সাথে বেতন বৈষম্য ও জাতীয়করণের দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে আসছেন৷
আন্দোলন চলবে
জাতীয় প্রেসক্লাবের গিয়ে দেখা যায়, ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে এই লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিতে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আন্দোলনে যোগ দিতে বিপুলসংখ্যক শিক্ষকরা এসেছেন৷ এর ফলে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের সড়ক বন্ধ করে দিয়ে অবস্থান নিয়েছেন মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা৷
আন্দোলনে প্রযুক্তির ছোঁয়া
অনেক শিক্ষক সংগঠন তাদের প্রতিবাদের দৃশ্য ধারণ করছেন যাতে নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া তে আপলোড করতে পারেন৷
আন্দোলনে প্রযুক্তির ছোঁয়া
অনেক শিক্ষক সংগঠন তাদের প্রতিবাদের দৃশ্য নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়াতে লাইভ করতে দেখা যায়৷
এক দাবি
চতুল উচ্চ বিদ্যালয়, বোয়ালমারী, ফরিদপুরের এক শিক্ষিকা বলেন, ‘‘মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কর্মসূচি চালিয়ে যাব৷’’
দাবি আদায় না করা পর্যন্ত রাজপথেই
মোনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন তিনি এ আন্দোলনে যোগ দিতে আজকে এসেছেন মেহেরপুর থেকে আসছেন আজকেই তিনি বলেন ‘‘আমাদের এক দফা এবং দাবি একটিই-আমাদের জাতীয়করণ করতে হবে৷ দাবি আদায় না করা পর্যন্ত আমরা রাজপথেই অবস্থান করবো৷’’
সকল সহকর্মী নিয়ে
নিলখী অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়, এর ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ইব্রাহিম তিনি বিদ্যালয় এর সকল সহকর্মী নিয়ে এ আন্দোলনে যোগ দিতে এসেছেন ফেনী জেলা থেকে তিনি বলেন ‘‘আমাদের এক দফা এবং দাবি একটিই-আমাদের জাতীয়করণ করতে হবে৷’’
১৪ দিন ধরে
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারী শিক্ষক মোখলেছুর রহমান জানান তিনি কুড়িগ্রাম থেকে এসেছেন আন্দোলনে যোগ দেয়ার জন্য জাতীয় প্রেসক্লাবে ১৪ দিন ধরে আছেন৷
একে অন্যের পাশে
অনেক শিক্ষকদের দেখা যায় এক সহকর্মী অন্য সহকর্মীর মাথায় তাদের দাবি লেখা পট্টি লাগিয়ে দিতে সাহায্য করছেন৷
সংবাদ প্রকাশ
অনেক আন্দোলনরত শিক্ষকদের দেখা যায় পত্রিকা পড়তে৷ সেখানে আন্দোলনের সংবাদ রয়েছে কি না, তা খুঁজে দেখছেন তারা৷
স্লোগানলেখা পট্টি
‘মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ’ লেখা পট্টি বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিস ১০ টাকা করে৷ অনেকে তা কিনে মাথায় লাগিয়ে আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন৷
বাস নিয়ে ঢাকায় প্রবেশ
বাসে ব্যানার লাগিয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুলসংখ্যক শিক্ষক এই লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে যান৷