যুদ্ধবিরতিতে গাজাবাসীর উল্লাস
১১ দিনের লড়াই শেষে হামলা বন্ধে রাজি হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস৷ এই খবরে স্বস্তি ফিরেছে গাজায়৷
ধ্বংসস্তূপ পেছনে ফেলে...
পেছনে বিধ্বস্ত ভবন, তার সামনে গাড়ি নিয়ে নানা বয়সি সাতজনের উল্লাস৷ ছবিটি গাজার বাস্তবতাকেই তুলে ধরেছে৷
রাস্তায় উল্লাস
অস্ত্রবিরতির খবরে বৃহস্পতিবার রাতে হাজারো মানুষ নেমে আসেন দক্ষিণ গাজা উপত্যকার রাস্তায়৷
কোলাকুলি
গত ১১ দিনের চলমান সংঘাতে হামলা বন্ধ ছিল না ঈদের দিনও৷ যুদ্ধবিরতির এই ঘোষণা যেন বৃহস্পতিবার গাজার মানুষের জন্য বিলম্বিত ঈদের আনন্দই নিয়ে এলো৷
স্বস্তি শিশুদের জন্য
চলমান সংঘাতে ইসারায়েলে বিমান হামলায় মারা গেছে অনেক শিশু৷ যুদ্ধ বিরতির খবর তাই তাদের জন্যই সবচেয়ে স্বস্তির৷ এই দুই শিশুর বিজয়-চিহ্ন আর হাস্যোজ্জল ছবি সেই কথাই বলছে যেন৷
আনন্দিত স্বাস্থ্যকর্মী
ইসরায়েলের হামলায়্ বহু মানুষের হতাহতের ঘটনায় ভয়াবহ চাপ পড়েছিল হাসপাতালে. ভেঙে পড়েছিল গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থাও৷ ছবির এই স্বাস্থ্যকর্মীও তাই শামিল হয়েছেন উৎসবে৷
উল্লসিত পুলিশ
জনতার ভিড়ে একজনের কাঁধে চেপে উল্লাস করছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা৷
বন্দুক হাতে
প্রাইভেট কারের ছাদে বসে বন্দুক উঁচিয়েও উল্লাস করতে দেখা যায় অনেককে৷
উল্লাস চলছেই
রাত গভীর হলেও উদযাপন করে গেছেন মানুষ৷ গত কয়েকদিনের মৃত্যুর মিছিল পেছনে রেখে প্রাণের উৎসবে যেন মেতে ওঠেন গাজাবাসী৷
পেছনের স্মৃতি
এদিকে শুক্রবারও ধ্বংসস্তূপ থেকে পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়৷ গাজার প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়ালো তাতে ২৪৩ জনে৷ এর মধ্যে ৬৬জনই শিশু৷ ধ্বংস হয়েছে বহু অবকাঠামো৷ ইসরায়েলে মারা গেছেন ১২ জন৷