১০ টাকা কেজি চাল
১২ অক্টোবর ২০১৬ডয়চে ভেলের কন্টেন্ট পার্টনার বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারা দেশের ৫০ লাখ পরিবার এ সুবিধা পাবে৷ তবে চাল বিক্রি শুরুর পর থেকে এ নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠে এসেছে৷
একাত্তর টেলিভিশন এই অনিয়ম নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রচার শুরু করেছে৷
পল্লী রেশনিং কার্যক্রমের আওতায় ১০ টাকা কেজি দরের চাল কেজিপ্রতি ২৮ টাকা করে ব্যবসায়ীরা কার্ডধারীদের কাছ থেকে কিনেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে৷ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলছেন, এ চাল ব্যবসায়ীদের কেনার বৈধতা নেই৷
এছাড়া গত এক মাসে বিভিন্ন সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে যেসব খবর প্রকাশ হয়েছে, তাতে জানা যাচ্ছে, এই চাল বিক্রিতে অনিয়মের অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে৷ বাতিল করা হয়েছে বেশ কয়েকজনের ডিলারশিপ৷ এছাড়া অভিযোগ আছে কালোবাজারে এই চাল বিক্রি করে দেয়ার৷
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে পাচারকালে সরকারি বরাদ্দকৃত ১০ টাকা কেজি দরের চাল বোঝাই একটি ট্রাক জব্দ করেছে পুলিশ৷
এছাড়া টুইটারে যেসব খবর প্রকাশিত হয়েছে৷
এসব নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও অনেকে লিখেছেন, শেয়ার করেছেন এসব খবর৷ ড. ইমরান এইচ সরকার ফেসবুক পাতায় লিখেছেন, ‘‘এদের পকেট এত বড় যে সুযোগ পেলে পুরো দেশটাকে ভরে ফেলবে৷ খাল-বিল, বন-জঙ্গল, ঘর-বাড়ি, রাস্তা-ঘাট, অফিস-আদালত, পাবলিক টয়লেট; কিছুই তো বাদ যায়নি এদের থাবা থেকে৷ আর গরীব মানুষের ১০ টাকা কেজি চাল? সেটাও নাকি শেষমেশ তাদের পকেটেই! ছি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে এই লুণ্ঠন আর কতদিন?''
সাংবাদিক ফারদিন ফেরদৌস লিখেছেন,
এপিবি/এসিবি
আপনার কি কিছু বলার আছে? লিখুন নীচের মন্তব্যের ঘরে৷