বুন্ডেসলিগার সবচেয়ে দামি ফুটবলাররা
‘ট্রান্সফার ফি’ বিবেচনায় জার্মান ফুটবল লিগ বুন্ডেসলিগার সবচেয়ে দামি ফুটবলারদের নিয়ে তৈরি এই ছবিঘর৷
রবার্তো ফির্মিনো
ব্রাজিলের ২৩ বছর বয়সি ফির্মিনো গত মরসুমে খেলেছেন জার্মান ক্লাব হফেনহাইমের হয়ে৷ ইংলিশ প্রিমিয়ারের লিভারপুল তাঁকে এবার ৪১ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে দলে ভিড়িয়েছে বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে৷ ফলে এখন পর্যন্ত (৩০ জুন, ২০১৫) এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডারই বুন্ডেসলিগার সবচেয়ে দামি ফুটবলার৷
খাবি মার্তিনেজ
২০১২ সালে স্পেনের অ্যাথলেটিক বিলবাও ক্লাব থেকে ৪০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে স্প্যানিশ ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার মার্তিনেজকে দলে ভিড়িয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ৷
মারিও গ্যোটৎসে
মার্তিনেজকে কেনার পরের বছরই ৩৭ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে প্রতিদ্বন্দ্বী ডর্টমুন্ডের অন্যতম সেরা ফুটবলার গ্যোটৎসেকে দলের সদস্য করে নিয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ৷ তবে এখনও পর্যন্ত বায়ার্নের সেরা একাদশে নিয়মিত খেলার সুযোগ করে নিতে পারেননি৷
এডিন জেকো
২০১০/১১ মরসুমে ভল্ফসবুর্গের তৎকালীন বসনিয়ান ফুটবলার জেকোকে প্রায় ৩৭ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে দলে নিয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটি৷ সেখানে গিয়ে লিগ শিরোপা জয়ের পাশাপাশি নিজ দেশ বসনিয়াকে প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ করে দিতে সহায়তা করেছেন জেকো৷
আন্দ্রে শ্যুর্লে
খেলতেন চেলসির হয়ে৷ ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে তাঁকে ৩২ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে কিনে নেয় ভল্ফসবুর্গ৷ অবশ্য এখন পর্যন্ত ভল্ফসবুর্গের হয়ে জ্বলে উঠতে পারেনি বিশ্বকাপজয়ী এই জার্মান ফুটবলার৷
মানুয়েল নয়ার
বিশ্বের অন্যতম সেরা গোলরক্ষক জার্মানির মানুয়েল নয়ার৷ ২০১১ সালে তাঁকে ৩০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে শাল্কে ক্লাব থেকে দলে ভিড়িয়েছিল বায়ার্ন৷ কাজটা যে ভুল করেনি সেটা তাঁর অনবদ্য পারফরম্যান্সই বলে দেয়৷
টোনি ক্রোস
জার্মানির বিশ্বকাপ জয়ে অন্যতম সেরা ভূমিকা ছিল ক্রোসের৷ ২০১৪ সালে বায়ার্নকে ৩০ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে ক্রোসকে ক্লাবের সদস্য করে নেয় রেয়াল মাদ্রিদ৷ যে ক্লাব রোনাল্ডো আর বেল-এর মতো খেলোয়াড়দের পেছনে ৯০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করতে পারে, তারা ক্রোসের মতো খেলোয়াড়কে অল্পতেই পেয়েছে বলতে হবে৷
মারিও গোমেজ
২০০৯ সালে বায়ার্ন যখন ৩০ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে গোমেজকে স্টুটগার্ট থেকে কিনেছিল তখন সেটা ছিল অনেক বড় খবর৷ জার্মান এই ফুটবলার অবশ্য খেলেন ইটালির ফিওরেন্টিনার হয়ে৷